এসএমএস এর পুরো নাম Short Message Service (SMS) । মোবাইল থেকে মোবাইলে কোনো বার্তা টাইপ করে পাঠানোর যে ব্যবস্থা বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত, তার নামই এসএমএস বা শর্ট ম্যাসেজিং সার্ভিস (Short Message Service (SMS)। সাধারণত ১৬০ অক্ষরের ( letters, numbers or symbols in the Latin alphabet ) মধ্যে থাকা একটি টেক্সট ম্যাসেজ কে SMS বলে গণ্য করা হয়।
১৯৯২ সালের ৩রা ডিসেম্বর যাত্রা শুরু করে দীর্ঘ ২০ বছরের ও বেশী সময় পেরিয়ে মোবাইল ব্যবহারকারীর কাছে এটি আজ খুবই জনপ্রিয় । ১৯৯২ সালের ৩রা ডিসেম্বর বিশ্বের প্রথম এসএমএসটি পাঠানো হলেও এর ধারণাটি অনেক আগের।
তথ্যসূত্র - ইন্টারনেট
১৯৯২ সালের ৩রা ডিসেম্বর যাত্রা শুরু করে দীর্ঘ ২০ বছরের ও বেশী সময় পেরিয়ে মোবাইল ব্যবহারকারীর কাছে এটি আজ খুবই জনপ্রিয় । ১৯৯২ সালের ৩রা ডিসেম্বর বিশ্বের প্রথম এসএমএসটি পাঠানো হলেও এর ধারণাটি অনেক আগের।
এটিও পড়ুন - ফ্রী বাংলা ডিকশনারি আপনার কম্পিউটারের জন্য - All In Oneমোবাইল এসএমএস-এর জনক হিসেবে যাকে অভিহিত করা হয়, তার নাম ম্যাট্রি ম্যাক্কোনেন। ফিনল্যান্ডের এই প্রকৌশলী নকিয়া, টেলি ফিনল্যান্ড, ফিনেট নামে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। ১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত তিনি কর্মরত ছিলেন ফিনল্যান্ডের টেলিকম ও পোস্টাল এজেন্সিতে এবং ওই সময়েই এসএমএস সার্ভিস নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।
জানার জন্য পড়ুন - ভালো ই-মেল (e-mail) লেখার কিছু দরকারি টিপস১৯৯২ সালে ৩রা ডিসেম্বর বিশ্বের প্রথম টেক্সট ম্যাসেজটি প্রেরণ করেন ২০ বছর বয়সী নেইল পাপওয়ার্থ তার নিজের কমপিউটার থেকে Vodafone (ভোডাফোন) নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে। ম্যাসেজটি রিচার্ড জারভিসের কাছে পাঠানো হয় 'Merry Christmas' লিখে।
তথ্যসূত্র - ইন্টারনেট