Monday, April 27, 2015

পিসিতে পেন ড্রাইভের ব্যবহার বন্ধ করবেন যেভাবে সমাধান সহ

Data ট্র্যাভেলর হিসেবে Pen drive এর জুরি নেই । কমবেশি আমরা সকলেই পেন ড্রাইভ ব্যবহার করি। কিন্তু বর্তমানে ভাইরাস ছড়ানোর অন্যতম মাধ্যম হল পেন ড্রাইভ। অনেক সময় দেখা যায়, আপনার অনুমতি ছাড়াই আপনার ঘনিষ্ঠ বন্ধু অথবা অন্য কেউ হয়ত আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভ লাগিয়েছে ফলে আপনার কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে গেছে। বিশেষ করে ভাইরাস যুক্ত পেন ড্রাইভ থেকে বেশী PC তে ভাইরাস আক্রান্ত হবার চান্স বেশী থাকে।  তাই আপনার অনুমতি ছারা কেউ যাতে আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভ ব্যবহার করতে না পারে, সে জন্যই আজকের এই পোষ্ট আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি। আপনিও আপনার পিসিতে বা ল্যাপটপে এই ছোট কাজটি করতে পারেন। এর ফলে আপনার কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ লাগালে ও তা শো করবে না। 
এটিও পড়তে পরেন - ছাত্র-ছাত্রীদের অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা ৬ টি উপায়

পিসিতে পেন ড্রাইভের ব্যবহার বন্ধ করবেন যেভাবে সমাধান সহ

এজন্য আপনাকে যা করতে হবে:

  • প্রথমে Start এ গিয়ে Run এ যান এবং regedit লিখে এন্টার চাপুন ।
  • এরপর HKEY_LOCAL_MACHINE → System → Current Control Set → Services → usbstor এ যান
  • এরপর Start ওপেন করে ভ্যালু 3 থাকলে 4 করে দিন। 

কিভাবে আপনার পেন ড্রাইভ পুনরায় ব্যবহার যোগ্য বানাবেন ?

  • প্রথমে Start এ গিয়ে Run এ যান এবং regedit লিখে এন্টার চাপুন ।
  • এরপর HKEY_LOCAL_MACHINE → System → Current Control Set → Services → usbstor এ যান
  • এরপর Start ওপেন করে ভ্যালু 4 তুলে 3 করে দিন। 
এবার আপনার পেন ড্রাইভ ব্যবহারের যোগ্যতে পরিণত হবে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।  

Wednesday, April 15, 2015

Batch প্রোগ্রামিং দিয়ে বানিয়ে নিন নিজের পছন্দ মতো কাজের সফটওয়্যার -Notepad 2015

Batch ফাইল কি? তা নিয়ে এর আগের পোষ্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আজ আপনাদের সাথে কিছু ছোট ছোট Batch File Programming কোড নিয়ে শেয়ার করছি যেগুলো আপনার কাজে আসতে পারে ।  Batch Programming আমাদের নানা সময়ে নানান কাজে আসে বিশেষ করে যারা প্রোগ্রামিং এর কাজ করেন। Batch File প্রোগ্রামিং দিয়ে আপনিও শুরু করতে পারেন কম্পিউটার প্রোগ্রামিং। আপনিও হতে পারেন একজন ভালো প্রোগ্রামার। চাইলে Batch ফাইল কি? Barch file দ্বারা বানিয়ে ফেলুন হিসেবের ক্যালকুলেটর পোষ্টেটি দেখে নিতে পারেন, আপনিও বানিয়ে নিতে পারবেন Batch file  এর মাধ্যমে সুন্দর ও সহজ একটি হিসেবের ক্যালকুলেটর । 
কম্পিউটার জগত

কি ভাবে Batch ফাইল বানাবেন?

শুধু Batch Command কমেট গুলি Notepad এ লিখার পর  .bat বলে সেভ করে দিলেই এটা কাজ করবে। Batch File এর মুল ভিত্তি হল Cmd। প্রোগ্রামিং এর বেসিক বা ভিত্তি হল এই DOS বা CMD বা Batch file.
এটিও পড়ুন - ফ্রী বাংলা ডিকশনারি আপনার কম্পিউটারের জন্য - All In One

কিভাবে নিয়মিত আপনার সেভ গেম বা জরুরি ডাটা Backup নেবেন
এক্ষেত্রে কোন Automatic Data Backup Software এর প্রয়োজন নেই Notepad এ নিচের Command টা লিখে ,bat এ সেভ করে ফেলুন

xcopy /h /e /c /s /y /r /i “D:\Data” “F:\Backup”
এখানে “D:\Data” টা হল আপনার গুরুত্বপূর্ণ Data আর  “F:\Backup” টা হল সেই Data সেভ রাখার স্থান। আপনি এগুল ইচ্ছে মত পরিবর্তন করতে পারবেন

Temp ফাইল নিয়মিত পরিস্কার করুন

rd %tmp% /q /s

কোন প্রোগ্রামকে Batch ফাইল দিয়ে চালাতে চাইলে [আমি bangla dictonary চালাচ্ছি]

"C:\Program Files\BanglaDictionary\BDic.exe"

Desktop এ অগণিত ফোল্ডার বানাতে হলে

:xmd %UserProfile%\Desktop\%random%goto x

কম্পিউটার এর সময় পরিবর্তন করতে হলে

Time 00:00:00.00

কম্পিউটার এর তারিখ পরিবর্তন করতে হলে

Date 01/01/2000

New User Account [Administrator1 হল নতুন Account]

Net user Administrator1 /add

মাউস পয়েন্টার উল্টে (বামটাকে ডান করতে) দিতে হলে

RUNDLL32.EXE USER32.DLL,SwapMouseButton
উপরের সব ক্ষেত্রেই Code গুলি কপি করে নোটপ্যাডে Paste করে করুন এবং সেভ করার সময় .bat ( যেমন - abc.bat) নামে দিয়ে সেভ করুন। কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

Thursday, April 2, 2015

ফ্রী বাংলা ডিকশনারি আপনার কম্পিউটারের জন্য - All In One

ডিকশনারি ( Dictionary বাংলা অর্থ অভিধান ) কি এবং কেন কাজে লাগে মোটামুটি আমরা সবাই জানি।  কোন শব্দের অর্থ জানা না থাকলে সেক্ষেত্রে মুহূর্তেই সেই শব্দের অর্থ খুঁজে বের করতে ডিকশনারির ব্যবহারের জুড়ি নেই। যারা লেখাপড়া করেন বা কাউকে করান অথবা যাদের নিত্য নতুন শব্দের অর্থ শেখার শখ তাদের কাছে ডিকশনারি অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। ডিকশনারি দুই প্রকার হতে পারে। এক ) কাগজে মুদ্রিত বই আকারে এবং দুই ) প্রোগ্রামে লিখিত আকারে অর্থাৎ ডিজিটাল। বর্তমানে কম্পিউটার বা অন্য কোন আধুনিক ডিভাইজে ব্যবহার উপযোগী ডিকশনারি বহুল জনপ্রিয়। কিন্তু অনেকেই আমরা ভালো ডিকশনারি সন্ধান পাইনা বলে ডিজিটাল ডিকশনারি পরিবর্তে আমরা এখনো অনেকই বই দেখে শব্দের অর্থ খুজি। এতে অনেক সময় অপচয় হয়।
ফ্রী বাংলা ডিকশনারি আপনার কম্পিউটারের জন্য - All In One

আজ আপনাদের সাথে আমার কাছে থাকা বাংলা থেকে বাংলা থেকে বাংলা, বাংলা থেকে ইংরেজি এবং ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করার একটি ডিকশনারি শেয়ার করবো। আপনার প্রয়োজন মনে হলে নিচের দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।
এটিও পড়ুন -ছাত্র-ছাত্রীদের অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা ৬ টি উপায়

ডিকশনারিটির ফিচার সমূহ

  • ইংলিশ টু বাংলা ডিকশনারী
  • বাংলা টু ইংলিশ ডিকশনারী
  • বাংলা টু বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা ও ইংলিশ সার্চ অপশন
  •  ডাউনলোড সাইজ মাত্র ৭ মেগাবাইট
  • শব্দসংখ্যা  অনেক
  • ইউজার ইন্টারফেস খুবই সহজ সরল, অতি দ্রুত ডিকশনারি চালু ও বন্ধ করা সম্ভব। মেমোরি খায় অন্যান্য ডিকশনারির তুলনায় একেবারেই নগন্য।
  • এতে রয়েছে Clipboard Monitoring ফিচার। অর্থাৎ যে কোন ইংরেজী শব্দ যে কোন জায়গা থেকে কপি করে ডিকশনারি উইন্ডোটি ফোকাস করলেই সরাসরি সে শব্দের মানে দেখাবে।
ডিজিটাল ডিকশনারি 

সরাসরি অনলাইনে শব্দ খোঁজার জন্য -
লিঙ্ক  ১) আপনার কম্পিউটার থেকে
লিঙ্ক  ২) আপনার মোবাইল থেকে

ডিকশনারীটি অনেক জনপ্রিয়। প্রায় সকলের পিসিতেই দেখা যায়। আশাকরি ডিকশনারীটি ভাল লাগবে। কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ

Tuesday, November 4, 2014

DOS কি? এসো নিজে নিজে DOS শিখি

DOS কি?

DOS বাংলায় ডস অর্থাৎ Disk operating Sytem । Computer উদ্ভবনের সময়ে যে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হত সেই অপারেটিং সিস্টেমের নাম DOS বা ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম। DOS হচ্ছে একটি single ইউজার opereting system যেটা আগের শতাব্দীর অর্থাৎ নব্বই দশকের শুরুতে বিকশিত পার্সোনাল computer এর জন্য তৈরি করা হয়েছিলো। DOS হচ্ছে machie language program এর সংগ্রহ যা ব্যবহার কারির বা application program এবং কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ গুলির মধ্যে interface এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সিস্টেম এর operation নিয়ন্ত্রণ করে।
ডস

DOS এর বিভিন্ন verson (সংস্করণ)

DOS এর বিভিন্ন verson রয়েছে। 1981 সালে USA (United States of America) র মাইক্রোসফট কর্পোরেশন নামক একটি company সর্ব প্রথম DOS এর প্রথম verson MS-DOS 1.0 প্রকাশ করেন । এবং সর্ব শেষ verson হল 7.0 । এরপর 1995 সালে উইন্ডোজ ৯৫ (Windows 95)  নামে একটি উন্নত মানের GUI (Graphical User Interface) ভিত্তিক ডস চালু হয়।

DOS কে কত ভাগে ভাগ করা যায়?

DOS কে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়-
  • MS-DOS(Microsoft Disk Operating System)
  • PC-DOS (Personal Computer Disk Operating system)

DOS এর বৈশিষ্ট-

  • DOS এর নিজস্ব কতগুলি command রয়েছে। কমেন্ট গুলি সর্বদা ব্যবহার করা হয়।
  • ডস CUI(Command User Interface) ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
  • ডস একটি Single User Single Task অপারেটিং সিস্টেম।
  • ডস কীবোর্ড দ্বারা টাইপ করে বিভিন্ন কাজ করা হয়।
  • ডস এর বিভিন্ন বিভিন্ন ইউটিলিটি প্রোগ্রাম থাকে। আর এই প্রগাম গুলি নিজের সুবিধা মতো ব্যবহার করা যায়।
এটিও জানুন- Slow কম্পিউটার নিমিষে সুপার ফাস্ট করে নিন সফটওয়্যার ছারা ১ মিনিটে
পরের পর্বে DOS এ্র বিস্তারিত অংশ পড়ুন। কোন জিজ্ঞাসাবাদ থাকলে সমস্যা ও সমাধান বিভাগে জানাবেন। ভালো লাগলে প্লিস শেয়ার করে কৃতজ্ঞতা জানাবেন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।

Thursday, October 23, 2014

নিষ্ক্রিয় Task Manager সক্রিয় করার সহজ সরল উপায়

কম্পিউটার অনেক ভাবে ভাইরাসে আকান্ত হতে পারে। যেমন- ইন্টারনেট, CD, DVD, মেমরি কার্ড, পেন ড্রাইভ ইত্যাদি কারনে-অকারনে বা অজান্তে অনেক সময় কম্পিউটারে ভাইরাস আকান্ত হয়। একবার কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকে গেলে কম্পিউটারের অনেক ক্ষতি হতে পারে। যেমন ভাইরাসের কারনে ফোল্ডার না খোলা, প্রোগ্রাম চালু হতে দেরি হওয়া, এছারাও ভাইরাসের কারণে কম্পিউটারের টাস্ক ম্যানেজার ডিজেবল বা নিস্ক্রিয় হয়। ফলে টাস্ক ম্যানেজার খুলতে গেলে Task Manager has been disable by your administrator মেসেজ আসে।   আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ের করছি কিভাবে disable Taskbar কে সক্রিয় করবো। বিভিন্ন ভাবে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করতে পারেন। আমি কয়েকটি পদ্ধতি নিম্নে আলোচনা করছি।
Task Manager

পদ্ধতি ১:
এজন্য নোটপ্যাড খুলে নিচের কোডটি লিখুন কিংবা কপি করে নোটপ্যাডে পেস্ট করুন-

Windows Registry Editor Version 5.00[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System]“DisableTaskMgr”=dword:00000000


এরপর সেভ অপশনে গিয়ে TM Enabled.reg নামে সেভ করুন।
এবার TM Enabled.reg ফাইলটি ওপেন করলে রেজিষ্ট্রি এডিট হবে এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।

পদ্ধতি ২:
রানে গিয়ে REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 /f  লিখে এন্টার করলে রেজিস্ট্রি এডিট হবে এবং এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।

কিংবা রানে গিয়ে বন্ধনীর মধ্যে থাকা লেখাটি কপি করে পেস্ট করুন এবং এন্টার চাপুন -( REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 /f )
পদ্ধতি ৩: 
প্রথমে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে গ্রুফ পলিসি চালু হবে। এবার User Configuration/Administrative Templates/System/Ctrl+Alt+Del Options থেকে Remove Task Manager এর উপরে মাউসের বাম বাটন দুইবার(ডবল) ক্লিক করে Disable বা Not Configured অপশন সিলেক্ট করে OK করুন এবং গ্রুফ পলিসি বন্ধ করুন। তাহলে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।

বন্ধুরা,
ভালো লাগলে শেয়ার করুন। আপনার কোন মন্তব্য বা সমস্যা হলে সমস্যা ও সমাধান বিভাগে কমেন্ট করতে ভুলবেন না প্লিস। ধন্যবাদ


Tuesday, October 14, 2014

বাজারে আসছে Windows 10 প্রিভিউ ভার্সন ডাউনলোড করে পরখ করে নিন

অপারেটিং সিস্টেম জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হল মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ। মাইক্রোসফট বিভিন্ন ভার্সন যেমন - উইন্ডোজ 7, উইন্ডোজ 8, উইন্ডোজ 8.1 ইত্যাদি অতিক্রম করে 2015 সালে উইন্ডোজ 10 বাজারে রিলিজ করতে চলছে। এবছর অর্থাৎ ২০১৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এক বিশেষ প্রেস ইভেন্টে 'Windows 10' উন্মোচন করেছে সফটওয়্যার জায়ান্ট। মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম বিভাগের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট টেরি মেয়ারসন উক্ত ইভেন্টে বলেন, বিশ্বের ১.৫ বিলিয়ন লোক এখন উইন্ডোজ ব্যবহার করছেন। এবং এর ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলছে।
Windows 10

উইন্ডোজ 10 এ যা যা পাবেন-

উইন্ডোজ 10 এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হল এই অপারেটিং সিস্টেমটি সব ডিভাইসে চলবে। অর্থাৎ আপনি চাইলে আপনার কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্টফোন এবং অন্যান্য স্মার্ট গেজেটে ব্যবহার করা যাবে।উইন্ডোজ ১০ কোন স্টার্টপেজ এবং চার্মবার নেই।উইন্ডোজ ৭ স্টাইলের স্টার্ট মেন্যুকে ফিরে আনা হয়েছেউইন্ডোজ ১০ এর টাচ মুডে উইন্ডোজ ৮ স্টাইলের টাইলস ভিত্তিক স্টার্ট মেন্যু পাওয়া যাবে। এতে পাশাপাশি লাইভ টাইলসও থাকবে। এসব টাইল নিজের পছন্দ মতো রিসাইজ করা যাবে । ব্রাউজার ছাড়াই সরাসরি উইন্ডোজ স্টার্ট মেন্যু থেকে ওয়েব সার্চ অর্থাৎ ইন্টারনেট সার্চ করার সুবিধা পাওয়া যাবে উইন্ডোজ ১০ এ।উইন্ডোজের ডিফল্ট আইকনগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে এবং উইন্ডোজ ফোনের স্টাইলে নোটিফিফেশন সেন্টার যুক্ত করা হয়েছে এতে করে ব্যবহারকারী সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট থেকে শুরু করে সকল ধরনের নোটিফিকেশন এই নোটিফিফেশন সেন্টার পাবেন এছাড়াও থাকবে করটানা ইন্টিগ্রেশন, ভার্চুয়াল ডেস্কটপ ইত্যাদি ।  

Windows 10

ডাউনলোড লিঙ্ক-  প্রিভিউ ভার্সন ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক  করুন ।

বন্ধুরা, Windows 10' ব্যবহার করে দেখুন এবং কেমন লাগলো আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য বা সমস্যা হলে সমস্যা ও সমাধান বিভাগে কমেন্ট করে জানাবেন। ভালো থাকুন, ধন্যবাদ ।

Thursday, September 25, 2014

মাউস ছাড়াই কম্পিউটার ব্যবহার করুন ১০০ % মাউসের বিকল্প কী বোর্ড

মাউস কম্পিউটারের খুবই দরকারি ইনপুট ডিভাইস। মাউস দ্বারা আমরা বিভিন্ন কাজ যেমন- কোন ডকুমেন্টের টেক্সট বা অবজেক্টকে সহজে কাট-কপি-পেস্ট, ড্রাগ, লেফট, রাইট, আপ, ডাউন ইত্যাদি কাজ করতে পারি। আর এই মাউস যদি কোন কারনে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে কম্পিউটারের কাজ-কর্ম অনেকে বন্ধ করে দেন। কাজ বন্ধ করে মাউসের অভাবে চুপ করে বসে থাকার আর দরকার নেই। সফটওয়্যার ছাড়াই কী বোর্ডকে আপনি নিজে নিজেই বানিয়ে নিন আপনার ব্যবহারের মাউস। অনেকের মনে এ ও প্রশ্ন  হতে পারে - কিভাবে মাউস ছাড়াই  রাইট ক্লিক, লেফট ক্লিক, ডবল ক্লিক ড্রাগ ইত্যাদি ইত্যাদি কাজ করবো? এসব প্রশ্নের সব উত্তর মিলবে শুধু নিচের দেওয়া কাজ টুকু আপনাকে কষ্ট করে, করে নিতে হবে। তবে এবার কথা না বারিয়ে শুরু করি মজার কাজটি।
keyboard to control the mouse

যা করতে হবে?

১। Shift কী টিকে পরপর ৫ বার চাপুন। ( অথবা Windows 7 এর ক্ষেত্রে প্রথমে Start বতামে ক্লিক করার পর Control Panel এ ক্লিক করুন। এরপর Ease of Access', এ ক্লিক করুন তারপর 'Ease of Access Center'.থেকে Turn on Mouse keys অপশনে ক্লিক করুন। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করতে পারেন।)
 mouse

 ২। এরপর Setting অপশনে ক্লিক করে Mouse Tab থেকে Use Mouse key অপশনে ক্লিক করে Apply করুন। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।
 mouse

(অথবা Windows 7 এর ক্ষেত্রে Use mouse keys When NUM lock is অপশনটি On করতে হবে। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।)
 mouse

কোন বতাম কি কাজ করে?

শুরু করার পূর্বে নিচের ছবিটি একবার লক্ষ্য করুন।
 mouse

  • 4 ও 6 কী যথাক্রমে বাম ও ডান কী হিসেবে কাজ করে। 
  • 2 ও 8 কী যথাক্রমে আপ(উপর) ও ডাউন (নিচে) হিসেবে কাজ করে।
  • 1,3,7 ও 9 কী কোনাকুনি অর্থাৎ কর্ণ বরাবর কাজ করে।
  • '/' (slash) কী লেফট,
  • '-' (minus) কী রাইট এবং
  •  '*' (asterisk) কী মাউসের মিডিল (middle button) বটান হিসেবে কাজ করে। 
  • 5 কী মাউসের লেফট(Left) বটান হিসেবে কাজ করে।

ডাবল ক্লিক

5 কে পরপর দুই বার ক্লিক করে ডবল ক্লিক কিংবা একবার '+' (plus) চিহ্নে ক্লিক করে ডাবল ক্লিক হয়।

সিলেক্ট এবং ড্রাগ

০ (শূন্য) কে সিলেক্ট ও ড্রাগিং করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ধরুন-কোন লেখাকে উপর থেকে নিচে সিলেক্ট করবেন সেক্ষেত্রে ০ কে চেপে ধরে 2 কী চাপুন দেখবেন সিলেক্ট হয়ে নিচে নামছে।
সমস্যা হলে কমেন্ট করুন। ভালো লাগলে শেয়ার করুন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।  


Tuesday, September 23, 2014

নিয়ে নিন সেরা ১০টি অডিও কনভার্টার একদম বিনামূল্যে

এন্টারটেইনমেন্ট এর জন্য আমাদের যেটি সবচেয়ে বেশি জরুরী সেটি হল মেডিয়া প্লেয়ার। মেডিয়া প্লেয়ারের সাহায্য ছাড়া গান শোনা বা ভিডিও দেখা যায় না। তাছাড়া সব মেডিয়া প্লেয়ারে সবরকম ফরম্যাট একসেপ্ট করতে পারে না। একসেপ্ট যদিও করে হয়তো ভালো সাউন্ড হয় না, এরকম অনেক সমস্যা হয়েই থাকে । ধরুন আপনি MPEG3 ফরম্যাট থেকে MP3 ফরম্যাট বানাবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে তখন কনভার্টার এর সাহায্য নেবার প্রয়োজন হবে। কনভার্টারের কাজই হল এক ফরম্যাট থেকে আলেদা ফরম্যাটে পরিবর্তন করা। গুরুত্বপূর্ণ পরিচিত ফরম্যাট গুলি-  MP3, MPEG3, WMA, WAV, M4A, M4B, M4R, AAC, AMR, AWB, OGG, MP1, AC3, MP2, FLAC, AIFF, AIF, AIFC, AU, VOX, MPC, MP+, MKA, RAW, PCM, GSM, AVI, IVF, DIV, DIVX, MTV, AMV, MPG, MPEG, MOD, MPE, MVV, M2V, WMV, ASF, DVR-MS, DAT, IFO, VOB, VRO, M2TS, M2T, MTS, TOD, TS, TP, DV, MKV, OGM, OGV, OGA, OGX, RM, RMVB, RAM, IVR, MOV, QT, M4V, MP4, 3GP2, 3GPP, 3GP, 3G2, FLV, SWF, MID, MIDI, KAR, APE, QCP, MPA, RA, SHN, VOC ইত্যাদি। নিম্নে কয়েকটি প্রয়োজনীয় অডিও কনভার্টারের নাম ও লিঙ্ক তুলে ধরলাম চাইলে ডাউনলোড করে নিয়ে ব্যবহার করে দেখতে পারেন আশা রাখি আপনার ভালো লাগবে।
অডিও কনভার্টার



সমস্যা ও সমাধানঃ-
Download এ সমস্যা হলে, অডিও প্লেয়ারে ক্লিক করার পর পাঁচ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন এবং ডান দিকের উপরে লেখা SKIP AD অপশন টিতে ক্লিক করুন। ভালো লাগলে শেয়ার করুন। আপনার কোন মন্তব্য বা সমস্যা হলে সমস্যা ও সমাধান বিভাগে কমেন্ট করতে ভুলবেন না প্লিস। ধন্যবাদ

Friday, September 19, 2014

ইজি মেথডে শিখুন Ms Word এর A to Z শর্টকাট কী

Microsoft Word হচ্ছে একটি ওয়ার্ড প্রোসেসিং প্রোগ্রাম। এটি আমাদের নিজেদের বিভিন্ন ডকুমেন্ট , যেমন- চিঠি, রিপোর্ট, প্রবন্ধ ইত্যাদি তৈরি করতে ওয়ার্ড বিশেষ ভাবে কাজে লাগে। এছাড়াও ওয়ার্ড দ্বারা বিভিন্ন কাজ আমরা করতে পারি। এজন্য Ms Word এর শর্ট কাট কী গুলি জেনে রাখা জরুরী। নিম্নে Ms word এর A টু Z সম্পূর্ণ শর্ট কাট কী গুলি আলোচনা করা হল-
Ms Word

  • Ctrl + A = সিলেক্ট অল।
  • Ctrl + B = টেক্সট বোল্ড।
  • Ctrl + C = কোন কিছু কপি করা।
  • Ctrl + D = ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগবক্স প্রদর্শন করা।
  • Ctrl + E = সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
  • Ctrl + F = কোন শব্দখোঁজা বা প্রতিস্থাপন করা।
  • Ctrl + G = গো টু কমান্ড।
  • Ctrl + H = রিপ্লেস কমান্ড।
  • Ctrl + I = টেক্সট ইটালিক।
  • Ctrl + J = টেক্সট জাস্টিফাইডএলাইনমেন্ট করা।
  • Ctrl + K = হাইপারলিংক তৈরী করা।
  • Ctrl + L = টেক্সট লেফট এলাইনমেন্টকরা।
  • Ctrl + M = ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
  • Ctrl + N = নতুন কোন ডকুমেন্ট খোলার জন্য।
  • Ctrl + O = পূর্বে তৈরী করা কোন ফাইলখোলার জন্য।
  • Ctrl + P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
  • Ctrl + Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।
  • Ctrl + R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা।
  • Ctrl + S = ফাইল সেভ।
  • Ctrl + T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
  • Ctrl + U = টেক্সট আন্ডারলাইন।
  • Ctrl + V = টেক্সট পেষ্ট করার জন্য।
  • Ctrl + W = ফাইল বন্ধ করার জন্য।
  • Ctrl + X = ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট করার জন্য।
  • Ctrl + Y = রিপিট (redo) করার জন্য।
  • Ctrl + Z = আন্ডু বা পূর্বের অবস্থায়ফিরিয়ে আনা।